Ticktok ব্যান হাওয়াতে ক্ষোভ প্রকাশ নুসরাত জাহান, ticktok থেকে যারা রোজগার করতো কি হবে ?

0
527

नुसरत ने कहा, अब उन लोगों का क्या होगा जो चीन की एप्स पर बैन लगने के बाद बेरोजगार हो जाएंगे? अगर ये फैसला नेशनल सिक्योरिटी के लिए लिया गया है तो मुझे इससे कोई दिक्कत नहीं है और मैं इस फैसले को सपोर्ट करती हूं. लेकिन क्या सरकार के पास ऐसे लोगों के लिए बैकअप प्लान है?

মোদী সরকারের টিকটক নিষিদ্ধ করবার সিদ্ধান্তকে নোটবন্দির সঙ্গে তুলনা করলেন বসিরহাটের তৃণমূল সাংসদ নুসরত জাহান। এই তারকা সাংসদের মতে,’জাতীয় সুরক্ষার কথা মাথায় রেখে এই সিদ্ধান্তকে সমর্থন জানাচ্ছি তবে কয়েক হাজার মানুষ যে কর্মহীন হয়ে পড়লেন সেই বিষয়টি কে দেখবে?’ বুধবার

মোদী সরকারের টিকটক নিষিদ্ধ করবার সিদ্ধান্তকে নোটবন্দির সঙ্গে তুলনা করলেন বসিরহাটের তৃণমূল সাংসদ নুসরত জাহান। এই তারকা সাংসদের মতে,’জাতীয় সুরক্ষার কথা মাথায় রেখে এই সিদ্ধান্তকে সমর্থন জানাচ্ছি তবে কয়েক হাজার মানুষ যে কর্মহীন হয়ে পড়লেন সেই বিষয়টি কে দেখবে?’ বুধবার কলকাতার ইসকনের উলটো রথের অনুষ্ঠানে যোগ দিতে এসে এই মন্তব্য করেন নুসরত।ভারতের সার্বভৌমত্ত্ব, অখণ্ডতা ও নিরাপত্তা ভঙ্গ করার অভিযোগে সোমবার টিকটক সহ ৫৯টি চিনা অ্যাপ বন্ধ করেছে কেন্দ্র। ডেটা সিকিউরিটি ও ১৩০ কোটি ভারতীয়র প্রাইভেসি যাতে লঙ্ঘিত না হয়, তার জন্যেই এই সিদ্ধান্ত বলে জানিয়েছে মোদী সরকার। এদিন সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে নুসরত বলেন, টিকটক একটা এন্টারটেনমেন্ট অ্যাপ। এটা খুব আবেগপ্রবণ সিদ্ধান্ত। কৌশলগত পরিকল্পনাটা কী? যে মানুষগুলো কর্মহীন হয়ে পড়ল তাঁদের নিয়ে কী ভাবনা সরকারের? মানুষ নোটবন্দির মতোই  সমস্যায় পড়বে। আমার কোনও সমস্যা নেই যেহেতু এটি জাতীয় সুরক্ষার কথা মাথা রেখে করা হয়েছে,কিন্তু এই প্রশ্নগুলোর উত্তর কে দেবে?’

উল্লেখ অনান্য সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মের মতো টিকটকেও অন্যতম জনপ্রিয় মুখ ছিলেন নুসরত। সেখানে তাঁর ফলোয়ার সংখ্যাও ছিল ঈর্ষনীয়। ২০১৮-র এপ্রিলে টিকটকে যোগ দেন নুসরত জাহান। এক বছরের মধ্যেই তাঁর ফলোয়ার সংখ্যা ১৪ লক্ষের গন্ডি পার করেছিল। টিকটকে নিয়মিত ভিডিয়ো পোস্ট করতেন নুসরত। করোনা সংকটে টিকটকে নাচের ভিডিয়ো পোস্ট করে সমালোচিত হয়েছিলেন বসিরহাটের সাংসদ। তবে সে সবকিছুর পরোয়া না করে নুসরত পরিষ্কার জানিয়েছিলেন, তিনি এন্টারটেনার,মানুষের কাছে বিনোদন পৌঁছে দেওয়াই তাঁর কাজ।

মূলত সোমবার টিকটক ব্যান হওয়ার পর, মঙ্গলবার প্লে-স্টোর, অ্যাপেল স্টোর থেকে সরিয়ে দেওয়া হয় এই অ্যাপ। এবং বিকালে টিকটক সম্পূর্ন রূপে কাজ করা বন্ধ করে দেয়। গতকাল রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ও জানান, কেবলমাত্র কিছু অ্যাপ নিষিদ্ধ করলেই সমস্যার সমাধান হবে না। আমাদের চিনকে যোগ্য জবাব দিতে হবে এবং কীভাবে সেই জবাব দেওয়া হবে সেটা ঠিক করবে কেন্দ্র সরকার’।

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here