পল্লবী ভাওয়াল : প্রতিদিনের ডায়েটে সবসময় রাখা উচিত কমপ্লিট প্রোটিন। তবে এই কমপ্লিট প্রোটিন কি ? প্রাণীজ প্রোটিনকে কমপ্লিট প্রোটিন বলা হয় কারণ এতে সবকটি এসেনশিয়াল অ্যামিনো অ্যাসিড এতে থাকে।
আমরা অনেকেই মাছ বা ডিম প্রতিদিন খাচ্ছি কিন্তু ভুলছি ফাইবারকে। অতিরিক্ত পরিমাণে ইএএ গ্রহণ ইনসুলিন লাইক গ্রোথ ফ্যাক্টর নামক হরমোনের ক্ষরণও বাড়িয়ে দেয়। এই প্রকার হরমোন সাধারণ হেলদি কোষের পাশাপাশি ক্যানসার কোষের বিভাজন বাড়িয়ে দেয়। ফলে অতিরিক্ত পরিমাণ প্রাণীজ প্রোটিন গ্রহণ ক্যানসারের প্রবণতা বাড়িয়ে দেয়
ফসফরাস – প্রাণীজ প্রোটিনে সর্বদাই ফসফরাস বেশি থাকে। রক্তে ফসফরাসের মাত্রা বেশি থাকলে তা ফাইব্রোব্লাস্ট গ্রোথ ফ্যাক্টর ২৩-এর প্রোডাকশন বেশি হয়। এই যৌগ হার্টের পেশির কার্যক্ষমতা কমায় এবং হার্ট ফেলিওরের সম্ভাবনা বৃদ্ধি করে।
কম ক্যালোরি – প্রাণীজ প্রোটিনের তুলনায় উদ্ভিজ্জ প্রোটিনে ক্যালোরি বেশ কম থাকে। তাই ওজন নিয়ন্ত্রণে ও ডায়াবেটিসে বিশেষ সহায়ক।
উল্লেখ্য, এখন ব্যালান্স ডায়েটের মধ্যে রয়েছে চিয়া সিড, সানফ্লাওয়ার সিড-সহ বহু উপকারি বীজ, আমন্ড, আখরোট ইত্যাদি।