পল্লবী ভাওয়াল : বর্তমানে গরমে পুড়ছে বাংলা, ৪৫ – ৪৭ % বাড়ছে বই কমছে না তাপমাত্রা, আর এই অবস্থায় রবিবার দিন হতে চলেছে রাজ্যজুড়ে জয়েন্ট এন্ট্রান্স পরীক্ষা। আবহাওয়ার কথা মাথায় রেখে প্রতিটি পরীক্ষা কেন্দ্রকে পর্যাপ্ত জলের পাশাপাশি ওআরএস মজুত রাখার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে রাজ্য জয়েন্ট এন্ট্রান্স বোর্ডের তরফে
উল্লেখ্য, প্রতিটি পরীক্ষাকেন্দ্রে এবার জেনারেটর থাকাও বাধ্যতামূলক করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন বোর্ডের চেয়ারম্যান মলয়েন্দু সাহা ‘সব সেন্টার ইনচার্জদের আমরা বলেছি, এত গরমে জেনারেটরের ব্যবস্থা রাখতেই হবে, ব্যতিক্রমী এই আবহাওয়ায় যদি লোডশেডিং হয় তার জন্যই এটা বাধ্যতামূলক করা হয়েছে, ওআরএস-এর ব্যবস্থা রয়েছে কারণ ছাত্রছাত্রীরা জলের বোতল নিয়ে পরীক্ষার ঘরে ঢুকতে পারবেন না তাই পর্যাপ্ত জলের ব্যবস্থা রাখতে বলা হয়েছে’
প্রসঙ্গত একইসঙ্গে পরীক্ষার্থীদের জানান হয়েছে যে ‘দেরি হলে রোদের তেজ বেড়ে যায়, তাই পরীক্ষার্থীরা যেন সকাল সকাল পরীক্ষাকেন্দ্রে পৌঁছে যান’ রবিবার সকাল ১১টা থেকে শুরু হবে প্রথম পত্রের (গণিত) পরীক্ষা, চলবে ১টা পর্যন্ত দ্বিতীয় পত্রের (পদার্থবিদ্যা ও রসায়ন) পরীক্ষা হবে দুপুর দুটো থেকে বিকেল চারটে পর্যন্ত, সকাল ৯টা থেকেই পরীক্ষাকেন্দ্রে ঢুকতে পারবেন পরীক্ষার্থীরা, সাড়ে ৯টার মধ্যে সকলকে পরীক্ষাকেন্দ্রে প্রবেশ করে যেতে হবে।
এবছর জয়েন্টে মোট আবেদনকারীর সংখ্যা ১ লক্ষ ৪২ হাজার ৬৯২ জন। ইতিমধ্যে বোর্ডের চেয়ারম্যান জানিয়েছেন, এবছর পরীক্ষাকেন্দ্রের সংখ্যা ৩৮৮ তার মধ্যে দুটি ত্রিপুরায় ও একটি অসমে। এছাড়াও প্রতিটি পরীক্ষাকেন্দ্রে থাকছে হ্যান্ডহেল্ড মেটাল ডিটেক্টর যন্ত্র।