Calcutta time : ভোট পরবর্তী সন্ত্রাস মামলাতেও সিবিআইয়ের নোটিস পেয়ে হাজিরা এড়িয়ে যান অনুব্রত মণ্ডল। শনিবারের থেকেও বেশি অসুস্থ রয়েছেন তিনি, জানালেন বীরভূমের জেলা তৃণমূল সভাপতির আইনজীবী। সিজিও কমপ্লেক্সে পাঠানো হল ইমেল। অনুব্রতর গরহাজিরা নিয়ে অব্যাহত রাজনৈতিক তরজা। বিজেপি বিধায়ক স্বপন মজুমদারের পর অনুব্রত মণ্ডল সম্পর্কে এবার দিলীপ ঘোষের এই মন্তব্য নিয়ে বিতর্ক শুরু হল। বিজেপির সর্বভারতীয় সহ সভাপতির দাবি, জেলে থাকলে অনুব্রত মণ্ডল নিরাপদে থাকবেন। না হলে তাঁকে খুনও করা হতে পারে। দিলীপের দাবি, অনুব্রত অনেক কিছু জানেন। সেই তথ্যপ্রমাণ লোপাটের জন্য তাঁকে খুন করা হতে পারে বলে তাঁর দাবি
এর আগে বনগাঁ দক্ষিণের বিজেপি বিধায়ক স্বপন মজুমদার দাবি করেন, অনুব্রত মণ্ডলকে বিষ ইঞ্জেকশন দিয়ে মেরে ফেলা হবে উডবার্নে ওয়ার্ডে। অনুব্রত মণ্ডলকে নিয়ে মন্তব্য করায় বনগাঁ দক্ষিণের বিজেপি বিধায়কের বিরুদ্ধে জোড়া এফআইআর দায়ের করেছে তৃণমূল।
উল্লেখ্য, ৬ই এপ্রিল গরুপাচার মামলায় বীরভূমের জেলা তৃণমূল সভাপতি অনুব্রত মণ্ডলকে পঞ্চমবারের জন্য তলব করেছিল CBI, তবে সেদিন শেষমুহূর্তে, নাটকীয়ভাবে, নিজাম প্যালেসের দিকে যেতে যেতেও আচমকা SSKM হাসপাতালের দিকে ঘুরে যায় তাঁর গাড়ি। এক সপ্তাহের বেশি সময় ধরে সেখানেই ভর্তি থাকেন তৃণমূলের বীরভূম জেলার সভাপতি। সেই ঘটনাকে উল্লেখ করে ইঙ্গিতপূর্ণ মন্তব্য করেন বনগাঁ দক্ষিণের বিজেপি বিধায়ক স্বপন মজুমদার। তিনি বলেন, ” আমার তো মনে হয় মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ওই উডবার্ন ওয়ার্ড থেকে তাঁকে অনুব্রত মণ্ডলকে আর ফিরতে দেবেন না। “