ক্যালকাটা টাইম : শুভেন্দুর নিরাপত্তার জন্য রাজ্যপালের দ্বারস্থ হতে চলেছে দাদার অনুগামীরা
বর্তমান রাজনৈতিক পরিস্থিতি চলছে তুঙ্গে। রাজ্যে যেভাবে তৃণমূলের একাধিক শীর্ষ নেতৃত্ব তৃণমূল ছেড়ে বেরিয়ে যাচ্ছে, কিছু কিছু নেতৃত্ব তো অন্যদের অপমান ছাড়া আর কিছুই করছে না। কিন্তু হঠাৎ এমন ভয় কেন তাও স্পষ্ট জানিয়েছে শুভেন্দু বাবুর অনুগামীরা।
আনুষ্ঠানিকভাবে সবার সামনে ঘোষণা না হলেও, তৃণমূলের শুভেন্দুর রাজনৈতিক সম্পর্ক ইতি। এটি বোঝাই যাচ্ছে। এবং উভয় উভয়ের পক্ষের ব্যবহারেই স্পষ্ট। খাতা-কলমে এখনো তৃণমূলের বিধায়ক পদ থাকলেও মূলত থেকে ইস্তফা দিয়েছেন তিনি এরপর ইস্তফা দিয়েছেন একের পর এক সাংগঠনিক পদ থেকে এমনকি সরকারের নিরাপত্তা করেছেন তিনি। বর্তমান যুগের রাজনৈতিক পরিস্থিতিতে শুভেন্দু বাবুর উপর হামলার আশঙ্কা করছে তার অনুগামীরা।। বেশ কিছু মাস ধরে রাজ্য রাজনীতিতে জল্পনা তুঙ্গে রয়েছেন শুভেন্দু বাবু।
কিছুদিন আগে তৃণমূল কংগ্রেসের অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের সাথে তার বৈঠক হয়। তারপর তৃণমূল অক্ষয় সৌগত রায় জানিয়ে দেয় তিনি তৃণমূলের থাকবে। এদিকে শুভেন্দু বাবু পরে এসএমএস জানান প্রেসকে আমার অনুমতি ছাড়াই জানিয়ে দেয়া হয়েছে তাই একসাথে কাজ করা সম্ভব নয়। এরই মাঝে শুভেন্দু অধিকারীর তার অবস্থান নিয়ে কয়েকদিন আগে বলেছিলেন বলেছিলেন শুভেন্দু বাবু লোভী নয় তিনি পদের জন্য লোভ করেন না। প্রসঙ্গত সপ্তাহখানেক আগে পূর্ব মেদিনীপুর জেলায় অরাজনৈতিক সভামঞ্চে উপস্থিত দেখা দিয়েছিল কুনাল ঘোষ এবং লক্ষ্মণ শেঠ যা আসলে চক্রান্ত বলে মনে করছে শুভেন্দু দাদার অনুগামীরা। এর সাথে সাথেই অন্যদিকে সিপিআইএম নেতা সুশান্ত ঘোষের জামিন সবমিলিয়ে চক্রান্তের গন্ধ পাচ্ছেন, শুভেন্দু অনুগামী কনিষ্ক পান্ডা তাই এবার রাজ্যপালের কাছে দ্বারস্থ হতে চায় তার অনুগামীরা।