প্রত্যেক মানুষের পাশে আমি আছি , লকডাউন এ তিন মাস কাউকে ইলেকট্রিক বিলের টাকা দিতে হবে না , প্রত্যেকটি জায়গায় জায়গায় হসপিটাল খোলা হয়েছে মানুষকে রোগের চিকিৎসার জন্য মরতে হবে না । 

১.  নোবেল করণা ভাইরাসের জন্য আজ সারা ভারত বর্ষ ভয়াবহ পরিস্থিতিতে রয়েছে তাদের মধ্যে একটি রাজ্য পশ্চিমবঙ্গ পরিস্থিতি খুব একটা ভালো না , এই পরিস্থিতিতে দাঁড়িয়ে রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মাননীয় মমতা ব্যানার্জি তিনি বলেছিলেন লকডাউন চলাকালীন যেহেতু কেউ কাজে যেতে পারছেন না সেই জন্য তাদেরকে ইলেকট্রিক বিল দিতে হবে না । কিন্তু হঠাৎই ইলেকট্রিক বিল যখন সবাই তিন মাস পর হাতে পায় তখন তাদের বিল দেখা যায় অন্যরকম  , বিল এসেছে তাদের দেয়ার সামর্থ্য নেই ।

২. করনা ভাইরাসের জন্য পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জি বলেছিলেন যে প্রত্যেকটি জায়গায় জায়গায় নাকি কোন হসপিটাল করা হবে এবং কি স্টেডিয়ামগুলো হসপিটালে পরিণত করা হচ্ছে কিন্তু বর্তমানে কিছু ভয়াবহ দৃশ্য দেখা যাচ্ছে রাজ্যে অনেক মানুষ বিনা চিকিৎসায় মারা যাচ্ছে ডাক্তাররাও ধরতে চাইছেনা করোনা রোগের পরীক্ষা ঠিক করে হচ্ছে না ।

৩. বর্তমানে পশ্চিমবঙ্গে উত্তর 24 পরগনা জেলায় বৃহস্পতি শনি এবং মঙ্গলবার করে লকডাউন চলছে কিন্তু তাহলে কি শুধু বৃহস্পতি শনি এবং মঙ্গলবার করেই লকডাউন চলবে , কিন্তু এই লকডাউন এ দেখা গেছে পুলিশ অনেকটাই সচেতন ,

৪. যখন সারা দেশে লকডাউন চলছিল তখন পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জি বলেছিলেন বাস চলতে পারে শপিংমল খোলা থাকতে পারে বাসে ডিসটেন্স বজায় রেখেই মানুষ ওঠা চলা করবে কিন্তু বর্তমানে বাসের দৃশ্যটা একটু আলাদাই দেখা যায় কেউ কারোর থেকে এক হাত দূরত্ব বজায় রাখে না ।

এখন কথা একটাই রয়ে গেল তাহলে কি পশ্চিমবঙ্গের মানুষ পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জির কথা শুনতে রাজি নয় ? 

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here