এবার কিডন্যাপ কেসে ফাঁসানো হলো সংবাদিক ” দেবু দেবনাথ কে।
ক্যালকাটা টাইম : কে এই দেবু দেবনাথ ? আর কেনই বা তাকে ফাঁসানো হচ্ছে ? তাহলে প্রথম থেকে শুনুন…. মসলন্দপুর পুলিশ ফাঁড়ির অদূরেই গাঁজা বিক্রী চলছিল রমরমিয়ে। বিক্রি চলছিল অফিসার ইনচার্জজ সাব-ইন্সপেক্টর চিন্তামণি নস্করের ম দতে,পুলিশের ইন্ধনে গাজা কারবার সেখানকার কুটির শিল্পের আকার ধারণ করেছিল। এর ফলে এলাকার যুব সমাজের মেরুদন্ড ভেঙ্গে পড়েছিল,
সেই কুটিরশিল্প গাজা কারবার থেকে পুলিশের পাশাপাশি স্থানীয় শাসক দলের নেতারা মাসিক মাসোহারা তুলতেন। সেই গাঁজা বিক্রির সংবাদ সাংবাদিকদের দেবনাথ সংবাদ মাধ্যমে প্রকাশ করেন।তৃষ্টিন অপারেশন চালিয়ে গাজা বিক্রয় ছবি পাঠিয়ে ছিলেন উত্তর 24 পরগনা জেলা পুলিশ সুপার কে। ব্যাস ! আর কি চাঞ্চল্য সৃষ্টি হয় এলাকায় ।মসলন্দপুর ফাঁড়ির ভারপ্রাপ্ত অফিসার ইনচার্জ সাব-ইন্সপেক্টর চিন্তামণি নস্করের রোষানলে পড়েছেন সাংবাদিক দেবনাথ তার বিরুদ্ধে একের পর এক মিথ্যা মামলা করতে থাকে।
মসলন্দপুর তদন্ত কেন্দ্রের ইনচার্জ চিন্তামণি গাঁজা বিক্রী চক্রের সাথে যুক্ত থাকায় এই সংবাদের যখন জনসম্মুখে প্রকাশ করলেন সাংবাদিক দেবু দেনাথ তারপর থেকেই একের পর এক মিথ্যা মামলায় সাংবাদিককে ফাঁসিয়ে গাঁজা বিক্রী সংবাদকে চাপিয়ে দেয়ার আপ্রাণ চেষ্টা করছেন মসলন্দপুর তদন্ত কেন্দ্রের ইনচার্জ চিন্তামণি নস্কর নিজের কুকীর্তি ঢাকতে সৎ নির্ভীক সাংবাদিককে কালিমালিপ্ত করছেন
যেখানে সাংবাদিক আজ চার মাস এলাকাছাড়া করে দিয়েছে, চিন্তামণি নস্কর সেখানে কিভাবে সাংবাদিকের বিরুদ্ধে একের পর এক মিথ্যা মামলা করা হচ্ছে। ইতিমধ্যে কিন্তু হাইকোর্টের বিশিষ্ট আইনজীবী ” তরুণ জ্যোতি তিওয়ারি ” এর মাধ্যমে পুলিশের এই বেআইনি কাজের বিরুদ্ধে হাইকোর্টের বিচারপতি দেবাংশু বসাকের এজলাসে রিট পিটিশন ফাইল করে দেন সাংবাদিকদ “দেবু দেবনাথ”। কলকাতা হাইকোর্টের বিচারক দেবাংশু বেশক উত্তর 24 পরগনা জেলা পুলিশ সুপারের কাছে মসলন্দপুর ফাঁড়ির গাজা বিক্রির বিষয়ে রিপোর্ট চেয়ে পাঠিয়েছেন।।
এখন দেখার বিষয়, সত্যের জয় হয় না মিথ্যা র ?