ভালো কাজে কুৎসা রটে !  সমাজকর্মীদের এ রাজ্যে দুষ্কৃতী বলে

কথিত আছে সমাজসেবী মানে সমাজের বন্ধু, সমাজসেবীদের সাহায্যে উপকৃত হয় সমাজের বিভিন্ন ব্যক্তি। সমাজসেবী মানেই অর্থের উর্দ্ধে গিয়ে আপ্রাণ সমাজের মানুষগুলির জন্য কাজ করা

 

এমনই এক সমাজসেবী যার কথা না বললেই নয়, উত্তর 24 পরগনার নোয়াপাড়া বিধানসভার বাসিন্দা সঞ্জয় দাস, যিনি এলাকার মানুষের কাছে (বুড়ো) নামেই পরিচিত

প্রসঙ্গত  উল্লেখ্য, এই সমাজসেবী সঞ্জয় দাস সাধারণ মানুষদের জন্য যে প্রতিনিয়ত আপ্রাণ কাজ করে চলেছেন , তাদেরকে সাহায্য করছেন তার প্রমাণ করোনার লকডাউন এবং যশ ঝড়ের পরিস্থিতি। এই সময়গুলিতে তিনি প্রত্যেককে তাদের নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিস দিয়ে সাহায্য করেছেন। আমরা দেখেছি , যশ ঝড়ের পরে এখনো সাধারণ মানুষদের পাশে তিনি আছেন, তাদের জন্য করে চলেছেন দিনের পর দিন।

এছাড়াও, সঞ্জয় দাস তাঁর আশেপাশের যত সাধারণ , খেটে খাওয়া, লকডাউনে কাজ হারানো মানুষ ছিল প্রত্যেককে খাবার থেকে শুরু করে নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিস দিয়ে এখনো প্রতিনিয়ত সাহায্য করে চলেছেন।  এছাড়াও রাজনৈতিকভাবে তিনি তৃণমূলের একজন সক্রিয় কর্মী

গতকাল অর্থাৎ ১৭ই সেপ্টেম্বর রাতে নোয়াপাড়া বিধানসভায় একটি ঘটনা ঘটে।  ঘটনাটি আমাদের Calcutta time চ্যানেলে বিস্তারিত দেখানো হয়েছে ইতিমধ্যেই,  সেই ঘটনায় দেখা গেছে এক যুবককে বেধড়ক মারধর করে তিন বিজেপি কর্মী। এই বিষয়ে ইতিমধ্যে প্রতিক্রিয়া দিয়েছেন নোয়াপাড়া বিধানসভার বিধায়ীকা শ্রীমতি মঞ্জু বসু

সূত্রের খবর  যারা মারধর করেছে তাদের নাম বরুণ ঘোষ, সঞ্জু চৌহান, অনিস বোস। 

 

সমগ্র ঘটনার পর আজ অর্থাৎ শনিবার বরুণ ঘোষের পরিবার হঠাৎই সমাজসেবী এবং তৃণমূল কংগ্রেসের একনিষ্ঠ কর্মী সঞ্জয় দাস (বুড়ো) তাঁকে জনসমক্ষে দুষ্কৃতী, কুখ্যাত দুষ্কৃতী এমন নানা নামে সম্বোধন করতে থাকে,  এছাড়াও তাঁর নামে বিভিন্ন মিথ্যে অপবাদ দিচ্ছে

কথায় আছে চোরের মায়ের বড়ো গলা ! অর্থাৎ নিজের পরিবারের দোষ ঢেকে অন্যের ওপর দোষ চাপানোর চালাকি সাধারণ মানুষ কিন্তু বুঝতে পারছে ।

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here