Calcutta time : লাগাতার ছাত্র আন্দোলনের জেরে অশান্ত বিশ্বভারতীতে। তাই কার্যত বাতিল হয়ে গেল বসন্ত উৎসব। এছর ঘরোয়াভাবেও উৎসব পালন না করার সিদ্ধান্ত নিল বিশ্বভারতী কর্তৃপক্ষ। গত ১৭ দিন ধরে পড়ুয়াদের আন্দোলনে উত্তপ্ত বিশ্বভারতী, এমনকী আন্দোলন শুরু হওয়ার পরও ৪ দিন বিশ্বভারতীর সেন্ট্রাল অফিসে ঘেরাও করে রাখা হয়েছিল রেজিস্ট্রার আশীষ আগারওয়ালকে
 এরপরেই হাইকোর্টের নির্দেশে ঘেরাও মুক্ত হন তিনি।  সোমবার বিশ্বভারতীর বাংলাদেশ ভবনে একটি বৈঠকে যোগ দিতে যান রেজিস্ট্রার, তখন ফের তাঁদের ঘিরে বিক্ষোভ দেখান পড়ুয়ারা, এদিন পদত্যাগ করেন বিশ্বভারতীর রেজিস্ট্রার আশীষ আগারওয়াল।
এরপরেই হাইকোর্টের নির্দেশে ঘেরাও মুক্ত হন তিনি।  সোমবার বিশ্বভারতীর বাংলাদেশ ভবনে একটি বৈঠকে যোগ দিতে যান রেজিস্ট্রার, তখন ফের তাঁদের ঘিরে বিক্ষোভ দেখান পড়ুয়ারা, এদিন পদত্যাগ করেন বিশ্বভারতীর রেজিস্ট্রার আশীষ আগারওয়াল।
এই পরিস্থিতিতে ১৪ই মার্চ বসন্ত উৎসব আয়োজনের সিদ্ধান্ত নিয়েছিল বিশ্বভারতীর কর্মী পরিষদ। এছাড়াও, সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়ে গিয়েছিল একটি ভিডিয়ো। ভিভিয়োতে উপাচার্য বিদ্যুৎ চক্রবর্তীকে বলতে শোনা যায়, “এই মুহূর্তে বসন্ত উৎসব কোন দিনে হবে, তা ঘোষণা করছি না। আলোচনা করে দিন ঘোষণা করা হবে। এটা বিশ্বভারতীর পরিবারের অনুষ্ঠান। এটা কখনই আমজনতার অনুষ্ঠান ছিল না”।
 এরপরই বিশ্বভারতীর সূত্রে জানা যায়, চিরাচরিত রীতি মেনে বসন্ত উৎসব হবে। বাদ যাবে না বৈতালিক, ‘ওরে গৃহবাসী খোল দ্বার খোল’ গানের সঙ্গে শোভাযাত্রা, তবে সবকিছুই হবে ঘরোয়াভাবে। কিন্তু শেষপর্যন্ত পুরোপুরি বাতিলই করে দেওয়া হল বসন্ত উৎসব।
এরপরই বিশ্বভারতীর সূত্রে জানা যায়, চিরাচরিত রীতি মেনে বসন্ত উৎসব হবে। বাদ যাবে না বৈতালিক, ‘ওরে গৃহবাসী খোল দ্বার খোল’ গানের সঙ্গে শোভাযাত্রা, তবে সবকিছুই হবে ঘরোয়াভাবে। কিন্তু শেষপর্যন্ত পুরোপুরি বাতিলই করে দেওয়া হল বসন্ত উৎসব।
 
			