Calcutta time  :  রাক্ষসের মূর্তি পূজা – প্রথম থেকেই রাক্ষসের মূর্তি পূজা করা হয় এই মন্দিরের নাম শ্রী দশানন মন্দির। উত্তরপ্রদেশের কানপুর শহরের শিবালয় এলাকায় অবস্থিত। এখানে রাবনের পূজা করা হয়। এখানে রাবনকে শক্তির প্রতীক বলা হয়। ১৮৯০ সালে নির্মাণ হয় এই মন্দিরটি। শুধুমাত্র দশেরার দিন মন্দিরটি খোলা হয়। তাও আবার বিকেলবেলায় বন্ধ হয়ে যায়। এদিন দশাননের মূর্তিতে পূজা হয়। দশাননের আরতি ও পুজার্চনা করা হয়। তারপর বিকেলবেলা একবছরের জন্য আবারো মন্দিরের দরজা বন্ধ হয়ে যায়।

কেরালার শকুনি মন্দির – কেরালার শকুনি মন্দির। শকুনি যার কারণে মহাভারতে পাণ্ডবদের বনবাস হয়। এই মন্দিরটি কেরলে অবস্থিত। এখানে শকুনির পূজা কৃষ্ণর কাপড়, ফুল দিয়ে আরতির মাধ্যমে করা হয়। এছাড়াও এখানে তান্ত্রিকও আছে।

পুতনা মন্দির – উত্তরপ্রদেশের গোকুলে এই মন্দিরটি আছে। যেখানে ভগবান কৃষ্ণকে দুধ পান করার প্রয়াস মিলেছিল। এই মন্দিরে কৃষ্ণকে দুধ পান করান এক মহিলা। তাঁর মূর্তি পাওয়া গিয়েছে। জানা যায়, পুতনা শ্রীকৃষ্ণ ভগবানকে তার মায়ের রূপ নিয়ে দুধ পান করিয়েছিল। রোজ পুরোহিতের মাধ্যমে এখানে পূজা হয়।

হনুমান মন্দির – ঝাঁসিতে হনুমান মন্দির আছে। যেখানে অভিরামের সঙ্গে হনুমানের পুজো হয়। অবিরাম হচ্ছে রাবনের ভাই।

  1. দূর্যোধনের মন্দির – কেরালায় দূর্যোধনের ইতিহাসে  পৌরপাণ্ডবদের যুগে দুর্যোধন কৌরবদের সবথেকে বড় ভাই। এই মন্দিরটি দুর্যোধন মন্দিরের নাম হিসেবে পরিচিত। এছাড়াও এখানে পূজা আরতি করা হয়। এই মন্দিরে সুপারি, লাল কাপড় দেওয়া হয়। এর বারো কিলোমিটার দূরে মহাভারতের দুর্যোধনের আরো একটি দ্বিতীয় মন্দির বানানো হয়। দূর্যোধনকে দেবতার রূপে এখানে পুজো দেওয়া হয়। অনেক দূর থেকে এখানে ভক্তের সমাগম দেখা যায়।

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here