Calcutta time : কথিত আছে, কোনো পরিবারে খুশির সবচেয়ে সুন্দর, উৎস মহিলা। পরিবারে সুখ, শান্তি এবং সমৃদ্ধি নিয়ে আসেন তারা। প্রত্যেকটি মহিলাই তার পরিবারের স্বয়ং লক্ষ্মী হয়ে থাকে। তাঁদের ভদ্র আচার ব্যবহার এবং নিয়মানুবর্তিতা পরিবারের সবাইকে এক সুতোয় বেঁধে রাখে। বলা হয়ে থাকে যে, এই রকম লক্ষ্মীমন্ত মহিলাদের উপর স্বয়ং লক্ষ্মীদেবীর আশীর্বাদ থাকে। সমুদ্র শাস্ত্র অনুসারে, মহিলাদের শরীরের কোনও কোনও চিহ্ন দেখে তাদের উপর লক্ষ্মীর কৃপাদৃষ্টি আছে কি না, তা বোঝা যায়। মহিলাদের পায়ে কোন কোন চিহ্ন থাকলে বুঝবেন যে তাদের উপর মা লক্ষ্মীর আশীর্বাদ রয়েছে কিনা। সেটি জানুন –
কোনো কোনো মহিলার পায়ে পদ্ম, শঙ্খ, চক্র অথবা স্বস্তিকার মতো চিহ্ন থাকে। এই ধরনের মহিলারা অত্যন্ত সুলক্ষণা। এছাড়াও যে মহিলাদের পায়ের বুড়ো আঙুল গোল, চওড়া ও লালচে হয়, তারা অত্যন্ত সৌভাগ্যবতী। এরা যেখানেই যান, সম্পদের বর্ষণ ঘটে সেখানে। এই ধরনের মহিলারা নিজেদের পেশায় কোনও প্রশাসনিক উচ্চপদে আসীন হন।
যেসব মহিলাদের পা নরম ও গোলাপী রঙের হয়, তারা নিজেদের স্বামী ও পরিবারকে অত্যন্ত খুশি রাখেন। এই ধরনের মহিলাদের স্বামীরা বিবাহিত জীবনের সমস্ত সুখ লাভ করেন। এদের জীবনে কোনও কিছুর অভাব হয় না।
এছাড়াও পায়ের গোড়ালির মাঝখানটা যদি একটু চাপা হয় এবং পায়ের পাতা পুরোপুরি ফ্ল্যাট না হয়ে, পাশ থেকে একটু উঁচু হয়, তাহলে সেই মহিলারা তাঁদের পরিবারের জন্য সৌভাগ্য নিয়ে আসেন। এঁরা বিয়ের পর যেখানে যান, সেই বাড়ির সদস্যদের জীবন বদলে দেন। সেই বাড়িতে কখনও অর্থাভাব হয় না এবং পরিবারের সদস্যরা প্রচুর উন্নতি করেন।
পায়ের আঙুল সুন্দর যেসব মহিলার, তারা আর্থিক ভাবে অত্যন্ত সৌভাগ্যবতী হন। এদের জীবনে কখনোও অর্থাভাব হয় না। মহিলাদের পায়ের সুন্দর আঙুল তাদের সৌভাগ্যের নিদর্শন।
লম্বা ও সুঠাম পা যে মহিলাদের, তারা দেখতে আকর্ষণীয় হওয়ার পাশাপাশি সৌভাগ্যবতীও হন। এদের স্বামীভাগ্য খুবই ভালো। এঁরা প্রচুর অর্থ উপার্জন করেন এবং পেশাগত জীবনে সহজেই সাফল্য হন ।
পায়ের বুড়ো আঙুলের তর্জনী ও মধ্যমা বড় হওয়া শুভ লক্ষণ বলে মনে করা হয়। এই মহিলারা অত্যন্ত অ্যাকটিভ ও এনার্জটিক। পেশাগত জীবনে এরা সাফল্য পান। এরা সবার সঙ্গে মিলেমিশে থাকতে ভালোবাসেন। সবাই এদের পছন্দ করে।




